রাজশাহীতে আওয়ামী নাশকতা প্রতিরোধে বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিক্ষোভ র্যালি
নাটোরে সাংবাদিকের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, ল্যাব সহকারী অনিকের বিরুদ্ধে মামলা
ব্র্যাকের উদ্যোগে দুর্গাপুরে গবাদিপ্রাণি সুরক্ষা বিমার দাবির অর্থ হস্তান্তর
কাশিয়াডাঙ্গা চেকপোস্টে তিন শত গ্রাম হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
দুর্গাপুরে গ্রাম আদালত প্রকল্প বিকেন্দ্রীয়কৃত পরিবীক্ষণ,পরিদর্শন ও মূল্যায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি সংবাদ সম্মেলনে
দেশের সাইবার নিরাপত্তায় উদীয়মান তরুণ উদ্যোক্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম
সভাপতি মোঃ ইউসুফ পারভেজ, সাধারণ সম্পাদক জি এম রোকনউদ্দীন রায়েদ আকন
গোদাগাড়ীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের উপজেলা কমিটি গঠন

আজ শোকাবহ ৩ নভেম্বর, জেলহত্যা দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনানী ও জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এর আগে ১৫ আগস্টের পর এই চার জাতীয় নেতাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
জাতীয় এই চার নেতাকে শুধু গুলি চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, কাপুরুষের মতো গুলিবিদ্ধ দেহকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। প্রতি বছরের মতো আজ রবিবারও শোক ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হবে জাতীয় চার নেতাকে।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বে ষড়যন্ত্রকারীরা জাতীয় চার নেতাকে তাদের সরকারে যোগদানের প্রস্তাব দেয়; কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর এই জাতীয় চার নেতা সেই প্রস্তাব ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন। এ কারণে তাদের নির্মমভাবে জীবন দিতে হয়।
২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত জেল হত্যা মামলাটির রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ২০ আসামির মধ্যে ১৫ সাবেক সেনা কর্মকর্তার শাস্তি এবং অন্য পাঁচ জনকে খালাস দেওয়া হয়। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে পলাতক তিন জনের মৃত্যুদণ্ড এবং অন্য ১২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়।
আপনার মতামত লিখুন :