দেশের সাইবার নিরাপত্তায় উদীয়মান তরুণ উদ্যোক্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম
সভাপতি মোঃ ইউসুফ পারভেজ, সাধারণ সম্পাদক জি এম রোকনউদ্দীন রায়েদ আকন
গোদাগাড়ীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের উপজেলা কমিটি গঠন
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া- দুর্গাপুর) আসনে জামায়াতের বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কোচিংয়ে অগ্রিম কোর্স ফি বাতিল ও মাসিক বেতন নির্ধারণসহ ১১ দফা দাবিতে মানববন্ধন
মানবতার আলোকবর্তিকা ডি এ পারভেজ — ন্যায় ও মানবাধিকারের অগ্রযাত্রী
রাজশাহীতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
খুলনায় দৈনিক ভোরের দর্পণ অফিসে চুরি, নগদ অর্থ ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র লোপাট
গাজীপুরে রিভেরি রিসোর্টে অবাধে চলছে নারী ব্যবসা, মাদক ও জুয়ার আসর — এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও রিসোর্ট বন্ধের দাবি
রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে বিএনপির ৩১ দফা দাবিতে দুর্গাপুরে লিফলেট বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীতে চাঁদাবাজি ও হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন’ এমন শিরোনামে মঙ্গলবার ভুক্তভোগী আব্দুল গফুরের করা সংবাদ সম্মেলনের একটি নিউজ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয় । এর একদিন পর পুনরায় সংবাদ সম্মেলন করে নিজের ভুল স্বীকার করেছেন সেই আব্দুল গফুর । গতদিনের সংবাদ সম্মেলনে ভুল বুঝে অসত্য ও মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করেছেন বলে অকপটে স্বীকার করেন ।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৮টায় রাজশাহী নগরীর গণনকপাড়া মোড়ে আবারও অভিযুক্তদের সাথে নিয়ে আব্দুল গফুর এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভুলবোঝাবুঝির অবসানের কথা তুলে ধরেন। সেই সাথে গণমাধ্যমে দুঃখ প্রকাশ করে থানা থেকে অভিযোগ তুলে নেয়ার কথা জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জমি বিক্রেতা স্বর্ণকার বুলবুল, ওই এরাকার বাদলের ছেলে সাজ্জাদ (ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি পারিলা ইউনিয়ন পবা থানা) , তোতার ছেলে মুস্তাকিন রহমান (ছোট মুস্তাক, ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব স্বেচ্ছাসেবক দল পবা উপজেলা) কাছের আলীর ছেলে খাইরুল ইসলাম (যুগ্ম আহবায়ক ছাত্রদল পবা উপসেলা), আইয়ুব আলীর ছেলে মো. নাসির উদ্দীন, ইসমাইলের ছেলে ইদ্রিস আলী (সাধারণ সম্পাদক ১নং ওর্য়াড পারিলা ইউনিয়ন), আ. কুদ্দুসের ছেলে দেলোয়ার হোসেন এবং আশরাফুল ইসলাম ।
গণমাধ্যমে আব্দুল গফুর বলেন, জমি কেনাবেচার লেনদেন বুলবুলের সাথেই হয়েছে। গতকাল সংবাদ সম্মেলন করায় সকলের সম্মতিতে আমরা বসে বিষয়টি সমাধান করেছি। বিএনপি নেতাকর্মীরা সুষ্ঠু সমাধানে আমাকে সহযোগিতা করেছেন। তাই সংবাদ সম্মেলন করে ক্ষমা চাচ্ছি সকলের কাছে।
জমি রেজিস্ট্রির দিনে বিএনপি কর্মীরা বাঁধা প্রদান ও টাকার বিষয়ে জানতে চাইলে জমি বিক্রেতা বুলবুল জানান, আব্দুল গফুর টাকা পেতেন। সেই হিসেবে আরও কিছু টাকা যোগ করে তিনি আমার কাছ থেকে জমি কিনেছেন। টাকা লেনদেন সব সম্পন্ন আছে। জমি রেজিস্ট্রির দিনেও কোন সমস্যা হয়নি। আসলে আমরা একেকজন একেক পেশায় আছি। আমরা মিলেমিশেই বসবাস করি। মাঝে মধ্যে এমন ঘটনা ঘটে। থানায় অভিযোগ বা সংবাদ সম্মেলনের তেমন কোন ঘটনা ঘটেনি।
এবিষয়ে পারিলা ইউনিয়নের বিএনপি নেতা রেজাউল করিম বলেন, টাকা পয়সা নিয়ে ঝামেলা শুনেছি। মীমাংসার জন্য বসার কথাও বলেছি। টাকা পয়সা ৩ নভেম্বর বুলবুল ভাইকে আব্দুল গফুর দিয়ে দিবেন। এখন সমাধান হয়েছে তাই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আব্দুল গফুর জানিয়ে দিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :