রোজ়ার পর গলা ভেজাতে এই শরবত বানিয়ে ফেললে কেমন হয়? সাধারণ লস্যি তো অনেক খেয়েছেন, এই বার বোরহানির স্বাদ চেখে দেখুন। রইল রেসিপির হদিস।
এ পার বাংলায় যেমন বিরিয়ানির সঙ্গে আলু না থাকলে সকলের মুখ ভার হয়ে যায়, ও পার বাংলায় তেমনই বিরিয়ানির সঙ্গে বোরহানি খাওয়ার চল। মশলাদার বিরিয়ানি হজম করতে এই পানীয়র জবাব নেই। যাঁরা একটু ঝাল খেতে পছন্দ করেন, তাঁদের এই শরবতটি বিশেষ পছন্দের।
কলকাতায় বিরিয়ানির দোকানগুলিতে অবশ্য বোরহানির দেখা মেলে না। রোজ়ার পর গলা ভেজাতে এই শরবত বানিয়ে ফেললে কেমন হয়? সাধারণ লস্যি তো অনেক খেয়েছেন, এ বার বোরহানির স্বাদ চেখে দেখুন। রইল রেসিপির হদিস।
উপকরণ:
টক দই: ৫০০ গ্রাম
বিট নুন: আধ চা-চামচ
পুদিনা পাতা বাটা: ১ চা চামচ
কাঁচা লঙ্কা বাটা: ১ চা চামচ
ধনেপাতা বাটা: ১ চা চামচ
গুঁড়ো চিনি: ৩ চামচ
ভাজা জিরে গুঁড়ো: এক চা চামচ
ভাজা ধনে গুঁড়ো: এক চা চামচ
সাদা মরিচ গুঁড়ো: আধ চা চামচ
নুন: স্বাদ মতো
বরফ কুচি: প্রয়োজন মতো
প্রণালী:
জিরে, ধনে শুকনো তাওয়ায় ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করে নিন। এ বার সেই গুঁড়োর সঙ্গে সাদা মরিচ গুঁড়ো, বিটনুন মিশিয়ে নিন। একটি বড় পাত্রে ঠান্ডা জল নিয়ে তাতে ধনেপাতা বাটা, পুদিনাপাতা বাটা, লঙ্কা বাটা, চিনির গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। বানিয়ে রাখা শুকনো গুঁড়ো মশলা জলে মিশিয়ে নিন। এ বার আর একটি পাত্রে ভাল করে দই ফেটিয়ে নিন। দইয়ের মধ্যে বানিয়ে রাখা মিশ্রণটি দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করুন। প্রয়োজনে আরও একটু জল মেশাতে পারেন। ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন বোরহানি। বিরিয়ানির সঙ্গে দারুণ জমবে।
আপঅ
আপনার মতামত লিখুন :