“আজ হতে চিরউন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির
সত্যই তুমি মহান উদার বাদশাহ আলমগীর।”
-শিক্ষাগুরুর মর্যাদা
শিক্ষা যদি জাতির মেরুদন্ড হয় সেই মেরুদন্ডকে একটু একটু দন্ডায়মান করে গড়ে তোলেন শিক্ষক।নির্দিষ্ট একটা দিনের জন্য বাবা দিবস,মা দিবস,শিক্ষক দিবস পালন করে তাঁদের সম্মান বাড়ানো যায়না বরং শিক্ষকদের প্রতি আমাদের বিনম্র শ্রদ্ধা,সম্মান,ভালোবাসাই প্রকৃত দিবস।
হাঁটি হাঁটি পা পা করে যখন বেড়ে উঠি তখন আমাদের শিক্ষক হিসেবে হাতেখড়ি মায়ের হাতে শুরু হয়।পিতামাতারা আমাদের জীবনের অধিকার দেন। শিক্ষকরা সেই জীবনকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করেন।
গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল বলেছিলেন, “সন্তানকে যারা শেখায় তারা পিতামাতার চেয়ে বেশি সম্মানিত।”
এটি অনেকাংশে সত্য যে শিক্ষকতা এমন একটি পেশা যা সমস্ত পেশার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বলা হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন,
আমাদের শিক্ষাজীবনে সবথেকে শ্রেষ্ঠ অর্জন হলো শিক্ষকদের ভালোবাসা ও দোয়া।চিরকাল শিক্ষকদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
বিশ্ব শিক্ষক দিবসের সালাম,শ্রদ্ধা ও অফুরন্ত ভালোবাসা গ্রহণ করবেন প্রিয় স্যারেরা।
শিক্ষকের পরিবর্তন হলেই শিক্ষার্থীর পরিবর্তন হয়, আর তখনই শিক্ষার পরিবর্তন ঘটে।আমরা শিক্ষকের পেশাকে সম্মান করে থাকলেও তাঁরা রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধা থেকে অনেকাংশ বঞ্চিত।এজন্যই শিক্ষকদের পেশাগত উন্নয়নের সাথে তাঁদের বেতন,রাষ্ট্রের সকল সুযোগ-সুবিধা যথাযথভাবে গ্রহন করতে পারে সে বিষয়ে আমাদের বিশেষ নজর দিতে হবে।
উল্লেখ্য: ৫ অক্টোবর,বিশ্ব শিক্ষক দিবস।
শিক্ষকদের অবদান স্মরণ করার জন্য জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা ইউনেস্কোর সদস্যভুক্ত প্রতিটি দেশে ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর দিবসটি পালন করা হয়।।
দ্বীন ইসলাম, (বাংলা বিভাগ), বশেমুরবিপ্রবি :
আপনার মতামত লিখুন :